Saturday, 24 January 2015

Anti-Dowry Movement Bangladesh-যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশ , মোহাম্মাদ ইব্রাহীম মুন্সী

মোহাম্মাদ ইব্রাহীম মুন্সী
7 hrs ·
২০১৫ এই বছরে আমার যৌতুক বিরোধী আন্দোলন,আমার বা আমাদের স্লোগান হবে এমনঃ-
বিয়ের জন্য পাত্র পাত্রী চাই
যৌতুক কিংবা নিয়ম নাই,
পাত্রীর বয়স হবে আঠারো,
পাত্রের বয়স বাইশ,
এর নিছে বিয়ে হলে দুই জনের সর্বনাশ,
সন্তান নিবে বিশের পর,
তাহলে গড়বে দুইজনের সুখের ঘর l
........................................................দেশে যৌতুকের কারণে নারী নির্যাতনের হার বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত এক বছরে প্রায় ১শ নারী যৌতুকের দাবি না মেটাতে পেরে প্রাণ হারিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের অন্যতম কারণ যৌতুক। প্রতিনিয়ত দেশের অনেক মেয়েই যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, প্রাণ দিচ্ছে অসহায়ভাবে। দেশে যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০ (সংশোধিত) থাকলেও তা মূলত কাজে আসছে না।সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অন্যতম যৌতুক। এ কারণে দেশে বর্তমানে পারিবারিক নির্যাতনের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। এই নির্যাতনে প্রতি বছর অসংখ্য নারীর মৃত্যু ঘটছে। যৌতুকের দাবি মেটাতে না পেরে বহু নারী দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বিকশিত বাংলাদেশ’এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত এক বছরে ১ হাজার ১০৯টি নির্যাতনের ঘটনায় ৭শ ৭২জন নারী নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১শ জনের মৃত্যু ঘটেছে যৌতুকের কারণে। ব্যুরো অব হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ ১ হাজার ১২০জন নির্যাতিতা নারীর আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করেছে। এই আত্নহত্যার অধিকাংশই ঘটেছে যৌতুকের জন্য নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা (মানবাধিকা) জানিয়েছে, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে যৌতুকের বলি হয়েছে কমপক্ষে ৬০ নারী। মারাত্নক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫ জনের বেশি নারী। এর জন্য আমি মনে করি যৌতুক বিরোধী আন্দোলনে আমরা পুরুষেরা সক্রিয় হওয়ার প্রয়োজন, আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও মেয়েদের স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি i
২০১৫ এই বছরে আমার যৌতুক বিরোধী আন্দোলন,আমার বা আমাদের স্লোগান হবে এমনঃ-
বিয়ের জন্য পাত্র পাত্রী চাই
যৌতুক কিংবা নিয়ম নাই,
পাত্রীর বয়স হবে আঠারো,
পাত্রের বয়স বাইশ,
এর নিছে বিয়ে হলে দুই জনের সর্বনাশ,
সন্তান নিবে বিশের পর,
তাহলে গড়বে দুইজনের সুখের ঘর l
........................................................দেশে যৌতুকের কারণে নারী নির্যাতনের হার বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত এক বছরে প্রায় ১শ নারী যৌতুকের দাবি না মেটাতে পেরে প্রাণ হারিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের অন্যতম কারণ যৌতুক। প্রতিনিয়ত দেশের অনেক মেয়েই যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, প্রাণ দিচ্ছে অসহায়ভাবে। দেশে যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০ (সংশোধিত) থাকলেও তা মূলত কাজে আসছে না।সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অন্যতম যৌতুক। এ কারণে দেশে বর্তমানে পারিবারিক নির্যাতনের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। এই নির্যাতনে প্রতি বছর অসংখ্য নারীর মৃত্যু ঘটছে। যৌতুকের দাবি মেটাতে না পেরে বহু নারী দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বিকশিত বাংলাদেশ’এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত এক বছরে ১ হাজার ১০৯টি নির্যাতনের ঘটনায় ৭শ ৭২জন নারী নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১শ জনের মৃত্যু ঘটেছে যৌতুকের কারণে। ব্যুরো অব হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ ১ হাজার ১২০জন নির্যাতিতা নারীর আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করেছে। এই আত্নহত্যার অধিকাংশই ঘটেছে যৌতুকের জন্য নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা (মানবাধিকা) জানিয়েছে, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে যৌতুকের বলি হয়েছে কমপক্ষে ৬০ নারী। মারাত্নক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫ জনের বেশি নারী। এর জন্য আমি মনে করি যৌতুক বিরোধী আন্দোলনে আমরা পুরুষেরা সক্রিয় হওয়ার প্রয়োজন, আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও মেয়েদের স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি i
Like · · Share

No comments:

Post a Comment