Tuesday, 18 August 2015

anti dowry movement Bangladesh activities at Singapore ,maloy asia

 belal hossain  foteh puri honored at singapore baranch  antidowri movent bangladesh branch


 belal hossain fotehpuri in maloy asia

Tuesday, 30 June 2015

সিঙ্গাপুরে যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর শাখার সংবর্ধনা,ইফতার-কমিটি বরণ সম্পন্ন





সিঙ্গাপুরে যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর শাখার সংবর্ধনা,ইফতার-কমিটি বরণ সম্পন্ন



সচেতনতা গড়ে তুলবে প্রতিরোধ।  এই  স্লোগান নিয়ে ২৮ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ছয় টায় 53 A রয়েল রোড,বাংলার কন্ঠের নতুন কার্যালয়ে যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোলন বাংলাদেশ,সিঙ্গাপুর শাখার আয়োজনে সংবর্ধনা,ইফতার-কমিটি বরণ  অনুষ্ঠিত হয়. 
 যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোলন  বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা  ও সাধারণ সম্পাদক জনাব বেলাল হুসাইন  ফতেহ পুরী সাহেবকে ফুল দিয়ে  সংবর্ধনা জানান সিঙ্গাপুর শাখা সভাপতি মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বাবু।   জনাব বেলাল হুসাইন ফতেহ পুরী ফুল দিয়ে আহ্বায়ক জনাব ইঞ্জিনিয়ার জহিরুল ইসলামও  ১৫ সদস্যের আহহ্বায়ক কমিটিকে বরণ করে । আলোচনা ,ইফতার ও দোয়ার মাধ্যমে  আয়োজন সম্পন্ন হয় ।
অনুষ্ঠানে মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বাবুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জনাব একেএম মোহসিন , সম্পাদক বাংলার কন্ঠ,প্রধান উপদেষ্টা,যৌ.প্র.আ,বা,সিঙ্গাপুর। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিঙ্গাপুর শাখার  উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান, সন্মানিত অতিথি ছিলেন  উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার জহিরুল ইসলাম,  উপদেষ্টা শাহদাত হোসেন মানিক ব্যাবসায়ী, সঞ্চালনায় ছিলেন যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক মনির আহমদ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলার কন্ঠ সাহিত্য পরিষদ সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী শিহাব উদ্দিন,উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মেজবাহ উদ্দিন,বাংলার কন্ঠ কালচারাল ফোরামের সভাপতি আনিসুর রহমান ,বাংলার কন্ঠ উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফেরদৌস আলী,সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজীনজরুল ইসলাম  মুন্না ,যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোলন  বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর শাখা নব গঠিত কিশোর গঞ্জ জেলা শাখা , বাংলার কন্ঠ সাহিত্য পরিষদ,কালচারাল ফোরাম,প্রবাসী সাংবাদিক সমিতি ,প্রসাস,ব্রাইট জেনারেশন প্রপার্টিজ লিমিটেডের পরিচালক গণ,মাদার কেয়ার সমবায় সমিতি নেতৃবৃন্দ।
উপস্থিত অতিথিদের মধ্যে বিশিষ্ট সংগঠক রেজাউল করিম  এর নেতৃত্বে অচিরেই যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোলন  বাংলাদেশ -সিঙ্গাপুর,বৃহত্তর কুমিল্লা জেলা শাখা গঠনের আশা পোষণ করেন।
প্রবাসে দূর বা নিকটে নতুন যারা বিবাহ বন্ধনে অবোধ হবেন  তাদের সচেতন করার লক্ষে কাজ করছে প্রবাসী এই সংগঠন। যত বেশি কমিটি হবে তত জনের কাছে পৌছে যাবে এই বার্তা। বিদেশে যারা থাকে তারা সে পরিবারের আর্থিক যোগান দাতা।   প্রবাসীর পরিবার অনেকাংশে তার ইচ্ছার উপর নির্ভর  করে। তাই পরিবারের যদি একজন সচেতন হয় বাকিরাও সচেতন হবেন আপনা আপনি। যৌতুকের বলি যেন না হয় কোন নারী সে লক্ষে  প্রচারণা ও সচেতন কাজ করছে , এই বার তারা নারী নির্যাতন ,ধর্ষণ,শিশু নির্যাতন রোধে পরিবার, সমাজে দেশকে সচেতন করার উপর আলোক পাত করেন।বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় ,থানা,গ্রাম এ কমিটি গঠন ,প্রবাসে যেখানেই বাংলাদেশী আছে সেখানেই সচেতনতার বার্তা পৌঁছানোর দৃড় প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন বক্তারা  ।  বক্তারা আরো বলেন  যৌক্তুকের বলি পরিবারের পাশে দাড়াতে চায় তারা। অপরাধীর শাস্তির জন্য সংবিধানে যুক্ত করতে হবে ফাঁসি কিংবা যাবজ্জীবন কারাদন্ডের মত কঠিন আইন , নারীদের সচেতনতায় স্কুল কলেজ বিশ্ব বিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচারণা চালাতে হবে ব্যাপক ভাবে।
যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোলন  বাংলাদেশ ,মালোশিয়া শাখা গঠিত
২০০৩ সাল থেকে যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা জনাব বেলাল হুসাইন ফতেহ্পুরী বিশ্বব্যাপী যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলার লক্ষে কাজ করছেন ।  রেজিস্ট্রেশন বাংলাদেশে পক্রিয়াধীন। ভার্চয়াল জগত ফেস বুক গ্রুপ,ব্লগে চলছে প্রচারণা । গত বছর সিঙ্গাপুর এসেছিলেন সিঙ্গাপুর কমিটি গঠনের উদ্দ্যেশে ,এবার গঠন করলেন মালোশিয়াতে। যৌতুক প্রতিরোধ আন্দোলন মালায়েশিয়া শাখার আহবায়ক মাওলানা মোঃ ইউসুফ ও সদস্যসচিব দেলোয়ার হোসেন বাদশা ,কার্য্য করী সদস্যরা হলেন:ডা : তবারক হোসেন,মো :জুয়েল,মো : ফারুক,মো :নুরুল ইসলাম,মো :খলিল রহমান ,মো :জাফর,মো :ছায়েদ ,মো :সালাউদ্দিন ,মো :ইক্তার আলী ,বেলাল হোসেন,মো :মানিক,মো :সামছুল আলম.


সিঙ্গাপুর থেকে মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বাবু।

Friday, 22 May 2015

anti dowry movement bangladesh

https://www.facebook.com/pages/Anti-Dowry-Movement-Bangladesh-%E0%A6%AF%E0%A7%8C%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/168239423223803?fref=ts



Wednesday, 20 May 2015

“সুখি নিউজবিডি৭১ডটকম বাগেরহাট করেসপন্ডেন্ট :

http://newsbd71.com/?p=11615

নিউজবিডি৭১ডটকম

বাগেরহাট করেসপন্ডেন্ট : “ টাকা নিয়ে না গেলে ওরা আমাকে মেরে ফেলবে মা । আমাকে শেষ দেখা দেখে রাখ। কোন অন্যায় করলে মাফ করে দিও। আর কোন দিন হয়তো তোমরা আমকে দেখতে পারবে না।” গত এক মাস পূর্বে মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে এ কথাগুলো বলেছিল বাগেরহাট জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলার জিউধরা গ্রামের মোস্তফা গাজীর মেয়ে ফাতেমা আক্তার সুখি (২৫)। তার এ কথা সত্য প্রমানিত হয়েছে। ২১ দিন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে বুধবার সকালে লাশ হয়ে ফিরতে হয়েছে সুখিকে।
কেউ হয়তো আদর করে নাম রেখেছিল “সুখি”। কিন্তু সুখ যে তার কাছে ধরা দেয়নি। ছোট বেলায় পিতা দ্বিতীয় বিয়ে করে। অন্যত্র বিয়ে হয় মায়ের। ফাতেমা আক্তার সুখি মামার বাড়িতে বড় হয়। স্বপ্ন ছিল লেখাপড়া শিখে স্ববলম্বি হবে। কিন্তু অভাবের কাছে হার মেনে মাত্র নবম শ্রেনীতে পড়া অবস্থায় বিয়ে হয়ে যায় তার। স্বামী বাহারকে নিয়ে একটি সুখের সংসার বানাতে চেয়েছিল সুখি। কিন্তু ভাগ্য তার সাথে প্রতারণা করেছে।
বুধবার সকালে লাশ নিয়ে ফেরার সময় বাগেরহাট দড়াটানা ব্রীজের নিচে বসে নিহত ফাতেমা আক্তার সুখির মামা এমদাদ হোসেন এ প্রতিবেদককে জানান, বাপ-মা হারা সুখিকে তারা মানুষ করেছে। অভাবের ভিতরও তারা অনেক কষ্ট করে সুখির লেখা পড়া চালাচ্ছিলেন। ২০০৯ সালে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সুখিকে গোপালগঞ্জ জেলার মকসুদপুর উপজেলার আঃ রাজ্জাক শেখের ছেলে বাহার উদ্দিন সেখ দেখে পছন্দ করে। সব কিছু যেনে শুনে পারিবারিক ভাবে বাহারের সাথে সুখির বিয়ে হয়। এ সংসারে নুশরাত নামে সাতে ৩ বছরের একটি কন্য সন্তান রয়েছে।
বাহার উদ্দিন বিয়ের ২/৩ মাস পর থেকে সুখিকে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকে। চালাতে থাকে শারিরীক ও মানুষিক নির্যাতন। সুখির সুখের কথা চিন্তা করে তার ৮ মামা কয়েক দফায় তারা দেড় লক্ষ টাকা যৌতুক দেয়। কিন্তু গত মাসখানেক আগে এক লাখ টাকা যৌতুক নিয়ে দেয়ার জন্য সুখিকে চাপ দিতে থাকে। শুরু করে শারিরিক নির্যাতন। সুখির জানা ছিল মামাদের অভাব-অনাটনের কথা। সে অস্বীকৃতি জানানোর পরও নির্যাতন সইতে না পেরে মামার বাড়িতে আসে। সুখি সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে টাকা ছাড়াই সে ফিরে যায় স্বামীর বাড়ি মকসুদপুরে।
নিহতের মামা ও অন্য আত্মীয়রা মকসুদপুর গিয়ে স্থানীয়দের কাছে শুনেছেন, এপ্রিল মাসের ২৭ বা ২৮ তারিখ সুখিকে তার স্বামীর পরিবারের ৪/৫ সদস্য মিলে নির্যাতন করে চেপে ধরে মুখে বিষ ঢেলে দেয়। এদিন রাতে তাকে ঘরে ঢুকতে দেয়া হয়নি। সারা রাত ঘরের াইরে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়লে পরের দিন তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিতে ভর্তি করে। ৪ দিন পর গোপালগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে ৩ দিন পর ৫ মে তাকে ঢাকার গ্রীনলাইফ হাসপাতালে ভতি করে। সুখির মামাদের এবিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। গত ১৫ মে সুখির মুমুর্ষ অবস্থায় তার মামাদের খবর দেয়া হয়। এভাবে ২১ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে মঙ্গলবার বিকালে সে মারা যায়। সুখির মৃত্যুর সাথে সাথে হাসপাতাল থেকে তার স্বামীসহ সকলে পালিয়ে যায়।
সুখির মামা অভিযোগ করে বলেন, মঙ্গলবার রাতে তারা মকসুদপুর থানায় অভিযোগ করতে যান। কিন্তু ডিউটি অফিসার তাদের সাথে খারাপ আচারন করে মামলা নেয়া হবেনা জানিয়ে তাদের নিজেদের থানায় ( বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ) মামলা দিতে পরামর্শ দেন।
এবিসয়ে কথা বলার জন্য নিহতের স্বামী বাহার উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। বুধবার সকাল থেকেই তার সেলফোন নাম্বার মন্দ ছিল। দুপুরের দিকে একবার নাম্বারটি খোলা পেয়ে কল করা হলে অপর প্রান্ত থেকে জানতে চাওয়া হয় কে ? পরে সাংবাদিক পরিচয় শুনে কলটি কেটে দিয়ে মোবাইলটি বন্দ করে রাখা হয়।
এবিষয়ে মকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আবিজুর রহমান বলেন, আমরা কেন মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানাবো? অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নিউজবিডি৭১/এম কে/সামছুর/২০ মে ২০১৫

anti dowri movement bangladesh


মোহাম্মাদ ইব্রাহীম মুন্সী-২০১৫ এই বছরে আমার যৌতুক বিরোধী আন্দোলন,আমার বা আমাদের স্লোগান হবে এমনঃ-

মোহাম্মাদ ইব্রাহীম মুন্সী
7 hrs · 
২০১৫ এই বছরে আমার যৌতুক বিরোধী আন্দোলন,আমার বা আমাদের স্লোগান হবে এমনঃ-
বিয়ের জন্য পাত্র পাত্রী চাই
যৌতুক কিংবা নিয়ম নাই,
পাত্রীর বয়স হবে আঠারো,
পাত্রের বয়স বাইশ,
এর নিছে বিয়ে হলে দুই জনের সর্বনাশ,
সন্তান নিবে বিশের পর,
তাহলে গড়বে দুইজনের সুখের ঘর l
........................................................দেশে যৌতুকের কারণে নারী নির্যাতনের হার বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত এক বছরে প্রায় ১শ নারী যৌতুকের দাবি না মেটাতে পেরে প্রাণ হারিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের অন্যতম কারণ যৌতুক। প্রতিনিয়ত দেশের অনেক মেয়েই যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, প্রাণ দিচ্ছে অসহায়ভাবে। দেশে যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০ (সংশোধিত) থাকলেও তা মূলত কাজে আসছে না।সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অন্যতম যৌতুক। এ কারণে দেশে বর্তমানে পারিবারিক নির্যাতনের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। এই নির্যাতনে প্রতি বছর অসংখ্য নারীর মৃত্যু ঘটছে। যৌতুকের দাবি মেটাতে না পেরে বহু নারী দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বিকশিত বাংলাদেশ’এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত এক বছরে ১ হাজার ১০৯টি নির্যাতনের ঘটনায় ৭শ ৭২জন নারী নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১শ জনের মৃত্যু ঘটেছে যৌতুকের কারণে। ব্যুরো অব হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ ১ হাজার ১২০জন নির্যাতিতা নারীর আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করেছে। এই আত্নহত্যার অধিকাংশই ঘটেছে যৌতুকের জন্য নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা (মানবাধিকা) জানিয়েছে, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে যৌতুকের বলি হয়েছে কমপক্ষে ৬০ নারী। মারাত্নক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫ জনের বেশি নারী। এর জন্য আমি মনে করি যৌতুক বিরোধী আন্দোলনে আমরা পুরুষেরা সক্রিয় হওয়ার প্রয়োজন, আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও মেয়েদের স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি i
২০১৫ এই বছরে আমার যৌতুক বিরোধী আন্দোলন,আমার বা আমাদের স্লোগান হবে এমনঃ-
বিয়ের জন্য পাত্র পাত্রী চাই
যৌতুক কিংবা নিয়ম নাই,
পাত্রীর বয়স হবে আঠারো,
পাত্রের বয়স বাইশ,
এর নিছে বিয়ে হলে দুই জনের সর্বনাশ,
সন্তান নিবে বিশের পর,
তাহলে গড়বে দুইজনের সুখের ঘর l
........................................................দেশে যৌতুকের কারণে নারী নির্যাতনের হার বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত এক বছরে প্রায় ১শ নারী যৌতুকের দাবি না মেটাতে পেরে প্রাণ হারিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের অন্যতম কারণ যৌতুক। প্রতিনিয়ত দেশের অনেক মেয়েই যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, প্রাণ দিচ্ছে অসহায়ভাবে। দেশে যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০ (সংশোধিত) থাকলেও তা মূলত কাজে আসছে না।সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, পারিবারিক নির্যাতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অন্যতম যৌতুক। এ কারণে দেশে বর্তমানে পারিবারিক নির্যাতনের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। এই নির্যাতনে প্রতি বছর অসংখ্য নারীর মৃত্যু ঘটছে। যৌতুকের দাবি মেটাতে না পেরে বহু নারী দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা বিকশিত বাংলাদেশ’এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত এক বছরে ১ হাজার ১০৯টি নির্যাতনের ঘটনায় ৭শ ৭২জন নারী নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১শ জনের মৃত্যু ঘটেছে যৌতুকের কারণে। ব্যুরো অব হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ ১ হাজার ১২০জন নির্যাতিতা নারীর আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করেছে। এই আত্নহত্যার অধিকাংশই ঘটেছে যৌতুকের জন্য নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে। মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা (মানবাধিকা) জানিয়েছে, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে যৌতুকের বলি হয়েছে কমপক্ষে ৬০ নারী। মারাত্নক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫ জনের বেশি নারী। এর জন্য আমি মনে করি যৌতুক বিরোধী আন্দোলনে আমরা পুরুষেরা সক্রিয় হওয়ার প্রয়োজন, আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও মেয়েদের স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি i

সুখী যৌতুকের বলি



"যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোল বাংলাদেশ"

এর পক্ষ থেকে সুখী হত্যার বিচার চাই

সুখী যৌতুকের বলি
সুখী হায়েনাদের  হাতে বলি
আসুন যৌতুক কে না বলি।

কে রেখে ছিলোরে তোর্  নাম সুখী ?

সুখ পেলি না ,এতিম তুই ছিলি
অনাদরে অবহেলায় হয়েছিস বড়
সুখী নামের  কি না ইনসাফি
যৌতুক কেড়ে নিল তোর্ প্রাণ
এ যে পুরুষ জাতির জন্য কত বড় অপমান

এ সুখী
সুখে থাক তুই এখন
যেখানে গেছিস ওখানে তো
পুরুষ নেই তাই না
ও পারে তোর্  কাছে
 কেউ চাইবে না যৌতুক !

আমি কি করতে পারি
আওয়াজ তুলতে পারি
দু কলম লিখতে পারি
বিচার চাই ,সুখী হত্যার বিচার চাই
যৌতুক কে না বলুন
বিয়ে দেয়ার পূর্বে যাচাই করুন
সুখীরা বাঁচবে তো ?

সভাপতি
মুহাম্মদ  জাহাঙ্গীর আলম বাবু
"যৌতুক প্রতিরোধ অন্দোল বাংলাদেশ"
সিঙ্গাপুর শাখা